An eighteenth century Bengali erotic poem

Tahmidal Zami and Debadrita Saha

A small manuscript titled “Naṣṭāmo kathā ebang strīloker barnanā” dated 1785 CE and preserved in the online Bibliothèque nationale de France archive is one of the earliest extant erotic poems in Bengali. The poem is written by a certain Kubirnāth and was collected by the French in the 1780s. We have not found any previous published reading of this erotic poem. Prithwindra Mukherjee made a catalogue of the Bengali collection in the archive, and provided paratextual information about the manuscript. We provide below a tentative reading of the poem, a redacted version of the same in modern Bengali, as well as an english translation.

References

  1. Kubirnath. “Strīlokera varṇanā.” 1801-1900. Bibliothèque nationale de France. Département des Manuscrits. Indien 717
  2. Mukherjee, Prithwindra. 1983.“Catalogue du Fonds Bengali.” Bulletin de l’Ecole Francaise d’Extreme-Orient 72: 13-48

Reading of the Text

Bengali Erotic Poem
Fragment of the manuscript “Naṣṭāmo kathā ebang strīloker barnanā” (1785)

৭ শ্রীশ্রীকৃষ্ণ (?)
আমী একলা বিকেলবেলা বসেছিলাম বায়ঃ
হেনসময় একটা মেএ সেইখান দিএ জায়ঃ
লইতন সেখা হাতেঃ কাঁকন তাতে সোবা পেএচে করঃ
টাউপৈচে কসনকোসা গয়না কলাবরঃ
আর কপালে পেটেঃ কানে গেঁটেঃ। গলায় তেনলিঃ
মোহনমালা চন্দ্রহার আর সবে চাঁপকলিঃ
আ তার বরন গুরেঃ পবন ডুরে তায় জরির আচলঃ
মুখ্যানি পঞ্চিমের চাঁদ দন্তগুলি ছোলঃ
দন্ত দেখিতে ভালোঃ কালকাল তায় কি বলব সে যলিঃ
মোনে করি কালো মেঘে পড়িচে বিজলিঃ
কীবল রবির প্রায় বুঝা যায় মোর মোনে লেগেচেঃ
কেমন বিরলে তারে বিধাতা গড়েচেঃ
কীবল ননি জিনি তনুখানি অতি সুখময়ঃ
তপ্তকাঞ্চন রূপ করে তনতনঃ
আহা মরি কী বা য়াভা কীবা সোবা কী বা তার চামঃ
চাইতে চীতে চেতন হরে রুপে কান্দে কামঃ
আ তার বুকের মাঝে ডালি সাজে দির্ব্ব স্তন দুটাঃ
কোন কুদাঁরি কুদেঁচে কিম্বা বিনোদিয়া কাটাঃ
তাঁহর সিংহ জিনি মাজাখানি ধত্তে পারি কড়েঃ
চলে জেতে কোমরখানি লজর গজর করেঃ
দুখানি পাচা ভারি চলমাধুরি জিনি হংসরাজেঃ
চলে জেতে পাএর ঘুঙ্গুর ঝুনুর ঝুনুর বাজে
আওায গুজীরি সাজেঃ তার কাছে ধে কমল পঞ্চম
চাত্তিবের (?) পুত্তলি কেবল দেখে হলাম ভ্রমঃ
অমিনি থাকীলাম চেএঃ ভেক হয়ে মোনে ভাবি ভোরঃ
তার সঙ্গে ছিল এক বুড়ি করিল ইসারাঃ
বুঝি এহার কুটানি সতেঃ ইসারাতে জিজ্ঞাসিলাম জাইএঃ
মাঁগী বলে খেলাড়ু বটে গন্দবেনের মেএঃ
কীন্তু রসিক বড় বুজিএ দড় গেলাম তড়াতরি
দরজার দরয়ানি তার বালাখানা বাড়িঃ
দেখে কীছু সন্দ হলোঃ দিবস গেল রাত্র উপনিতঃ
হেনকালে কুতুহলে হইলাম অতিতঃ
গ্রস্তরা বাড়িতে আছঃ বড়টী (?) পাঁচ সব্দ করি বারে
হেনসময় দরানি মিনিসে মোরে জিজ্ঞাসা করেঃ
কোতা হইতে আইলেঃ মোরে বলে বুঝিএ তার রিতঃ
এখানকার নই মুই বৈদিসি অতিতঃ
আজি এইখানে রবঃ বুঝিয়া ভাব দরানি এলো কাছেঃ
অতিত সালে বসো গিএ সপ পাতা রএছেঃ
মোরে সেদে মিএ দিয়েঃ দরানি ভেএ তিনি গেল বাড়িঃ
প্রহরখেনেক রেত পর এলো এক বুড়িঃ
গোচারি সিদা লইয়েঃ কাচে থুএ ঘরে গেল বুড়িঃ
বেঞনু (?) কেবল পাচটা মাসকলাএর বড়িঃ
অমনি ছেচতামেচতা ২ বড়িপোড়া গোচারি খেলাম রেন্দেঃ
এই দুঃখ সুমু রব তার চাঁদবদনে চুদেঃ
যদি মোর ভাগ্য থাকে ২ পাই তাহাকে এহো মোর সওকঃ
ত্রিসুত চাতক প্রায় রাতি হল তিনপ্রহরঃ
মোর কী নিদ্রা য়াছেঃ ২ তারি পীছে মোন পড়েচে জায়েঃ
হেনসময় চন্দ্রমুখি এলো বাহির হএঃ
ধিরি২ আমার কাছে ২ আসিয়া পুছেঃ জাগ নাহে ঘুম
হুকরিতে গালের ওপর চুমার ওপর চুমঃ
অমনি আবেস করে ২ হাতি ধরে বসাইনু খাটেঃ
নড়েচড়ে কাপড় ফুড়ে মস্ত মেড়া ওটেঃ
অমনি নড়েচড়ে ২ কাপড় ফাড়ে করে চড়২
ছুড়ি বলে বিলম্ব কেন লাগায়লা পক্কড়ঃ
অমিনি জাপট্যে ধরে দিনু ভরে ছোট গুদের গাড়াঃ
তিনদমকে সেন্দেইল অর্দ্ধখানি বাড়াঃ
আর অর্দ্ধেক জাগে নাহিক লাগে করে চড়চড়ঃ
ছুড়ি বলে খুব করে লাগায়লা পক্কড়ঃ
অমনি দিলাম পুরেঃ ২ আবেস করে লাগীল কাপে কাপঃ
বরগীর বেগার জেমন চাপের ওপর চাপঃ
অমনি তাপর ২ গাপুর গুপুর পড়ি সে ওর মাঝেঃ
চাপ মারিতে পাএর ঘুঙ্গুর ঝুনুর ২ বাজে
বড় সুনিতে মজা ২ ছুড়ি বাঁজা বেড়ে গেল হেপ
লাগিল রমবাদ্য চাডুমবাডুবব হোতা
রাতি পোহালোঃ ২ রম হলো দিতে চাই টেকাঃ
তেখেন টাকা দেখে ছুড়ি মুকট করে বেঁকা (বাঁকা)ঃ
তেখন ছুড়ি কয় ২ মহাসয় কহি তোমার চাইঃ
আনের পারা তেমন মোরা টাকার ভুক নইঃ
কীবল পীরিতের মরাঃ প্রেমে ভরা থাকা রাত্রদেনেঃ
আমি রসিক লএ রস করিব ধনে কায্য কীবাঃ
সদাইরসপ্রেমে হেনসময় কপাটে ধেলে ঘাঃ
ওটো ওটো ২ বল্যা ডাকীচে বড়জাঃ
তখন ছুড়ি কয় মহাসয় জাবে কেমন করেঃ
চল লএ রাখি তোমায় সিন্দুকেতে ভরেঃ
বড় নিগম চাই ভয় নাই চাবি দিল এটেঃ
আমি লাজে গলি (?) ঠেকীলাম কোন সঁকচান্নির হাতেঃ
আপন ইর্ছাসুকে একাসিন্দুকে থাকী পড়ে পড়েঃ
দিবস হলে বাহির করে খায়ায় দুদ চীড়েঃ
মিঠাইমণ্ডা দিএ গ্র*এ (?) খেএ গাএ হইল বলঃ
ভোজন সেসে ফের খায়ালে ডাবনরিকেলের জল
বড় হইলাম টাণ্ডা উটলে বাণ্ডা (?) গা করে চীঞ্চিঃ
রমনরঙ্গে তাঁর সঙ্গে গেল তেরদিনঃ
দীলে চণ্ডে খেএঃ ওরে ভে কোস্ট গেল এঁটেঃ
আমি মোনে করি চুপি চুপি এঁমিনি পালাই ছুটেঃ
তখন কহিলাম পস্টঃ হইয়া ওস্ট সুন রসমইঃ
আজি জাই মুই ফের আসিব দিন পাঁচ ছয় বইঃ
তখন কয়াজাগেঃ দুই এঁকে পড়ে প্রেমধারাঃ
বসিলে উটীতে নারে জেমন মাঁতয়ারাঃ
একী সর্ব্বনাস পরের আস হইলাম বাড়ির বাহিরঃ
বাহির হইয়া সতবার ভাবি সত্য পিরঃ
সত সেলাম দিএ ঘরে গীএ কবিতে বসাইঃ
তেরদিন কার সঙ্গে দেখা সুনা নাঞিঃ
কহে কুবিরনাতেঃ বাবুভেএঁয় খুব খপরদারঃ
অতিকামে লোবব্ধ হইলে এই য়াবস্তা তারঃ
তোমরা বুজে চোদঃ নস্টাম কথা এবং স্ত্রিলোকের বর্ণনা ইতি ৭ মাঘ

The Narrative in Modern Bengali

৭ শ্রীশ্রীকৃষ্ণ (?)
আমি একলা বিকেলবেলা বসেছিলাম বায়।
হেন সময় একটা মেয়ে সেখান দিয়ে যায়।।
লইতন (নতুন?) সেখা হাতে কাঁকন তাতে শোভা পেয়েছে কর।
টাউ (?) পইছা কসনকোসা (?) গয়না কলেবর।।
আর কপালে পেটে কানে গেঁটে গলায় তেনলি।
মোহনমালা চন্দ্রহার আর সবে চাঁপাকলি।।
আ(হা) তার বরন গোরা, পবন ডুরে তায় জরির আঁচল।
মুখখানি পঞ্চমীর চাঁদ দাঁতগুলো ছোল (?)।।
দাঁত দেখতে ভাল, কাল কাল তায় কি বলব সে জুলি (?)।
মনে করি কাল মেঘে পড়ছে বিজলি।।
কেবল রবির প্রায়, বোঝা যায় মোর মনে লেগেছে।
কেমন বিরলে তারে বিধাতা গড়েছে।।
কেবল ননি জিনি তনুখানি অতি সুখময়।
তপ্তকাঞ্চন রূপ করে টনটন।।
আহা মরি কি বা আভা! কি বা শোভা! কি বা তার চাম!
চাইতে চিতে চেতন হরে, রূপে কাঁদে কাম।।
আ(হা) তার বুকের মাঝে ডালি সাজে দিব্য স্তন দুটা।
কোন কুদাঁরি কুদেঁছে কিবা বিনোদিয়া কাটা।।
তার সিংহ জিনি মাজাখানি ধরতে পারি করে।
চলে যেতে কোমরখানি লজর-গজর করে।।
দুখানি পাছা ভারি চলমাধুরি জিনি হংসরাজে।
চলে যেতে পায়ের ঘুঙ্গুর ঝুনুর ঝুনুর বাজে।।
আওয়াজ গুজীরি সাজে, তার কাছে ধে (?) কমল পঞ্চম।
চাত্তিবের (?) পুত্তলি কেবল দেখে হলাম ভ্রম।।
অমনি থাকলাম চেয়ে ভেক হয়ে মনে ভাবি (বি)ভোর।
তার সঙ্গে ছিল এক বুড়ি করিল ইশারা।
বুঝি এর কুটনি সতীন, ইশারাতে জিজ্ঞাসিলাম যেয়ে।
মাগী বলে খেলাড়ু বটে গন্ধবেনের মেয়ে।।
কিন্তু রসিক বড়, বুঝে দড় গেলাম তাড়াতাড়ি।
দরজার দারোয়ান, তার বালাখানা বাড়ি!
দেখে কিছু সন্দেহ হল, দিবস গেল, রাত্রি উপনীত।
হেনকালে কুতূহলে হলাম অতিথি।
‘গৃহস্থরা বাড়িতে আছ’, বড়টী (?) পাঁচ শব্দ করি বাইরে।
হেন সময় দারোয়ান মিনসে মোরে জিজ্ঞাসা করে,
“কোথা হতে এলে”, মোরে বলে। বুঝি এ তার রীতি।“
“এখানকার নই আমি বিদেশি অতিথি।।
আজ এখানে রব।“ বুঝে ভাব দারোয়ান এল কাছে।
“অতিথিশালায় বসো গিয়ে সব পাতা রয়েছে।“
মোরে সেধে মেয়ে দিয়ে, দারোয়ান ভায়া তিনি গেলেন বাড়ি।
প্রহরখানেক রাতের পর এল এক বুড়ি।
গোচারি সিধা (?) লয়ে কাছে থুয়ে ঘরে গেল বুড়ি।
বেঞনু (?) কেবল পাঁচটা মাসকলাইয়ের বড়ি।
অমনি ছেচতামেচতা বড়ি পোড়া গোচারি খেলাম রেঁধে।
এই দুঃখ সয়ে রব তার চাঁদবদনে চুদে।।
যদি মোর ভাগ্য থাকে পাই তাকে এই মোর শখ।
তৃষিত চাতক প্রায় রাত হল তিনপ্রহর।
মোর কি নিদ্রা আছে? তারই পিছে মন পড়েছে গিয়ে।
হেন সময় চন্দ্রমুখি এল বের হয়ে।।
ধীরে ধীরে আমার কাছে এসে পুছে, “জাগো, নাই ঘুম।“
হু করতে গালের ওপর চুমার ওপর চুম।।
অমনি আবেশ করে হাত ধরে বসালাম খাটে।
নড়েচড়ে কাপড় ফুঁড়ে মস্ত মেড়া (?) ওঠে।।
অমনি নড়েচড়ে কাপড় ফাঁড়ে করে চড়চড়।
ছুড়ি বলে, “বিলম্ব কেন? লাগাও পাকড়।‘
অমনি জাপটে ধরে দিলাম ভরে ছোট গুদের গাড়া।
তিন দমকে সিঁধাল আধাখানি বাড়া।।
আর অর্ধেক যাচ্ছে না তো করে চড়চড়।
ছুড়ি বলে, “খুব করে লাগাও পাকড়।।“
অমনি দিলাম পুরে, আবেশ করে লাগল খাপে খাপ।
বর্গীর বেগার যেমন, চাপের ওপর চাপ।।
অমনি তাপর-তাপর গাপুর-গুপুর পড়ি সে ওর মাঝে।
চাপ মারতে পায়ের ঘুঙ্গুর ঝুনুর ঝুনুর বাজে।।
বড় শুনতে মজা, ছুড়ি বাঁজা, বেড়ে গেল হেপ (?)।
লাগল রম্য বাদ্য চাডুমবাডুবব হোতা (?)
রাত পোহাল রমণ হল, দিতে চাইলাম টাকা।
তখন টাকা দেখে ছুড়ি মুখটা করে বাঁকা।।
তখন ছুড়ি কয়, “মহাশয়, বলি তোমার কাছে।
অন্যের পারা তেমন মোরা টাকার লোভী নই।।
কেবল পিরিতের মরা, প্রেমে ভরা থাকা রাত্রিদিনে।
আমি রসিক লয়ে রস করব, ধনে কার্য কি বা?
সদাই রসপ্রেমে।“ হেন সময় কপাটে দিল ঘা।
“ওঠো ওঠো”, বলে ডাকছে বড় জা।।
তখন ছুড়ি কয়, “মহাশয়, যাবে কেমন করে?
চল নিয়ে রাখি তোমায় সিন্দুকেতে ভরে।।“
বড় নির্গমন চাই, ভয় নাই চাবি দিল এঁটে।
আমি লাজে গলি, ঠেকলাম কোন শাকচুন্নির হাতে?
আপন ইচ্ছাসুখে একা সিন্দুকে থাকি পড়ে পড়ে।
দিবস হলে বের করে খাওয়ায় দুধচিড়ে।।
মিঠাইমণ্ডা দিয়ে খাবার খেয়ে গায়ে হল বল।
ভোজন শেষে ফের খাওয়াল ডাব-নারিকেলের জল।।
বড় হলাম ঠাণ্ডা উঠল বাণ্ডা (?), গা করে চিনচিন।
রমণরঙ্গে তার সঙ্গে গেল তেরদিন।।
দিল চটকে/চণ্ডি খেয়ে, ওরে ভায়া, কষ্ট গেল এঁটে।
আমি মনে করি চুপিচুপি এমনি পালাই ছুটে।।
তখন কইলাম স্পষ্ট, হয়ে অতিষ্ঠ, “শোন রসময়ী।
আজ যাই, আমি ফের আসব দিন পাঁচ ছয় বাদে।।“
তখন “কাহাঁ জায়েঙ্গে?” দুই এঁকে পড়ে প্রেমধারা,
বসলে উঠতে নারে যেন মাতোয়ারা।।
একি সর্ব্বনাশ! পরের আস (?) হলাম বাড়ির বাহির।
বের হয়ে শতবার ভাবি সত্যপীর।।
শত সালাম দিয়ে ঘরে গিয়ে কবিতা বসাই।
তের দিন কারো সঙ্গে দেখাশোনা নাই।।
কয় কবীরনাথে, বাবুভায়া খুব খবরদার,
অতিকামে লুব্ধ হলে এই অবস্থা তার।।
তোমরা বুঝে চোদো। নষ্টামি কথা এবং স্ত্রীলোকের বর্ণনা।
ইতি ৭ মাঘ।।

A Translation of the Reading of Strīloker Barṇanā

Shrī Shrī Krishṇa
I was lazing alone on the lawn in an afternoon.
Just then, a girl was passing by.
[…] Her hands adorned with bangles.
Tau (?), bracelets […] and jewellery all over her body:
Across her forehead, belly, ears, and a teṇalī necklace to boot –
A mohanmālā moon-necklace and magnolia all over her.
Oh! fair was she! A paban-striped sari with laced ends wrapped her body.
Her face was like a fifth-tithi moon, her teeth well-shaped –
Fine-looking teeth she had, blackened and bright!
Like lightning glinting across dark clouds.
Like the sun, she struck my mind.
How the divine maker made her with meticulous care! – wondered I.
The pleasant figure of hers was tender and bright like clotted cream.
And she shone like molten gold –
Oh what a shine! Such looks! Such skin! – Damn! I would die!
A mere glance at her would steal my wits, and cupid would weep in passion at the sight of hers.
Oh! a pair of divine breasts she has, well-adorning her chest!
Which sculptor carved them – those mind-boggling shapes!
Her waist was slender like a lioness’, one could hold it in one’s grips.
And gently swayed her hips as she walked.
Thick was her ass, a fleshy pair of them, and her gait was sweeter than a swan’s.
Her anklets rang in a sweet jingle as she made her way.
The gujarī, and the kamal pancam near it, rang sonorously,
I mistook her for […] a doll.
And I stared at her just like that, like a frog, my mind racing.
An old woman that accompanied her beckoned at me.
I figured that she must be her wily co-wife.
I went forth and asked her with a gesture.
She said: This one is a playgirl, a daughter of the perfumer-caste,
But very playful. Sensing a chance, I hurried along.
Her house was quite a mansion, guarded closely.
I was a bit taken aback at that.
The day ended and night set in.
At that hour, I guised myself as a guest:
Hola householders! Anyone home?… I made the call quite a few times.
The guardsman asked me:
Where have you come from? I got his drift,
And said: I am not from this place, but a stranger.
I would stay here tonight. The guardsman got my intent, and approached me:
Come in, guest! Go and have a seat. Everything is set up for you.
Thus, handing over the girl to me quite willingly, so to speak, brother guardsman went home.
After one prahar of the night came an old woman.
She placed some […] near me and went home.
I found it contained merely a handful of black gram beans.
I managed to cook and have my dinner with the burnt beans, gocārī and all that junk.
For I would suffer as much to fuck that moon-faced beauty!
If my luck favours me to get hold of her, that is, such being my sole wish.
I stayed up, waiting like a thirsty jacobin cuckoo, till the night struck the third prahar –
How could I sleep when my mind was chasing her in fancy?
And then the moon-faced woman showed up,
Slowly she walked to me, and said: Wake up! Sleep no more.
I could not finish nodding at her when she grabbed my cheeks and kissed passionately: one-two-three-four…
I took her hands and made her sit on the bed – in a sensual daze.
The huge member was aroused, all erect, and pushing, piercing through the clothes.
The chick said: What is the delay for? Get on me already.
So I grabbed her and inserted myself into the small hole of her pussy.
Three thrusts did I give, and only half the cock could get inside,
The remaining half could not get in, aroused in a helpless swell.
Push harder! – The chick demanded
Harder I thrust and inserted all of it, and it fit in there perfectly.
I pushed and pushed, toiling as hard as if I was serving corvée labour for Maratha raiders!
We thrust and swung and swayed and pressed against each other.
Her anklets made a sweet noise as I thrust on.
It was fun to listen to, so I fucked the infertile chick harder and harder,
And a fine music it was: cādum-bādum!
Thus passed the night. Having made the best of it, I wanted to pay her in cash.
And lo! The chick made a grimace at the sight of cash.
Let me tell you, sir, said the chick,
We are not hungry for money as others are.
We are martyrs of love, filled with nothing but passionate amor day and night.
I just want to play with the play-mate all the time. What’s the use of money?
Suddenly someone knocked on the door.
It was her elder sister-in-law, calling: Hey get up, get up!
The chick asked me: Sir, how would you go?
Let me hide you in the trunk.
There is good ventilation there, so no worries! – And she locked the trunk.
I had a meltdown in shame: What kind of a witch did I get myself possessed by, all by my own sweet will!
All alone, I languished inside the trunk.
When morning came, she took me out and fed me with milk and flattened rice.
I regained my energy after filling myself with sweetmeat and cakes.
After the meal, she served me with coconut water
The sumptuous meal gratified me. My dick got erect, I aroused…
Thus I passed thirteen days in erotic play with her.
She sucked me up, oh my brother, draining my energy: I suffered.
I must sneak away and escape, thought I.
So, I had a straight talk with her: Listen sweet girl of mine,
Let me take leave for today. I shall be back in five or six days.
Tears streamed down her eyes, and she asked: Where shall you go?
She sat down, unable to move, as if she was drunk.
Damn! What kind of nasty trouble is this!… I rushed out of the house.
As I managed to make my way out, I took the name of Satya Pir a hundred times.
I thanked the pir a hundred times and went home,
And set the story in verse.
For thirteen days straight I had not had a chance to meet anyone.
Thus speaks Kubirnāth: Brother Babu, be very careful!
One that gets taken in by lust would get into a mess like this.
So stay in your senses when having a fuck.

Story of adultery and account of a woman. The end. Magh 7

 

Leave a Reply