শতবর্ষ পূর্বে চট্রগ্রামের বলীখেলা

সম্পাদকের নোট: লেখাটি প্রবাসী পত্রিকায় আষাঢ় ১৩২২ (১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দ) সংখ্যায় ছাপা হয়।১৫শ ভাগ, খণ্ড ১, ৩য় সংখ্যা,  পৃ: ৩৫৩-৩৫৬।

শ্রীমোহিনীমোহন দাস।

আবহমান কাল থেকে ভারতের নানা দিগদেশে মল্লক্রীড়া  চলিয়া আসিতেছিল।  কিন্তু বর্ত্তমান সময়ে  যতই আমরা শিক্ষিত হইতেছি অর্থাৎ যতই দাসত্বের উৎকৃষ্ট শৃঙ্খল চাকরির জন্য প্রস্তুত হইতেছি  ততই এই স্ফুর্তি জনক দৈহিক শক্তি রক্ষার উপাদেয় পন্থাটি বিস্মৃত হইতেছি। এবং দেহের ঘুণের দংশনে জর্জ্জরিত হইতেছি – ম্যালেরিয়ার ভক্ষ্যরূপে পরিণত হইতেছি। আজকাল মল্লক্রীড়া একটি হীনজনোচিত কার্য্যের মধ্যে পরিগণিত হইয়া পড়িতেছে।  পৌরাণিকযুগে কিন্তু ইহা সাধারণের ন্যায় রাজা ও রাজপুত্রগণের অবশ্যকর্ত্তব্য ছিল। শক্তিরক্ষা তখনকার দিনের একটা গৌরবের বিষয় ছিল।  এখনও পশ্চিমদেশীয় বড় বড় ধনী জমিদার- পুত্রগণের জন্য এ ব্যবস্থা মধ্যে মধ্যে দেখিতে পাওয়া যায়। কিন্তু ক্রমে তাহাও বিরল হইয়া আসিতেছে। আমাদের বর্ত্তমান রাজা ও রাজ পুরুষের মধ্যে ব্যায়াম- শিক্ষা  এবং কুচকাওয়াজ,ঘোড়দৌড়, শিকার প্রভৃতি দৈহিক কসরতের ব্যবস্থা কিরূপে সতেজে চলিয়া আসিতেছে তাহা লক্ষ্য করিবার বিষয়। এজন্য তাঁহাদের স্বাস্থ্য এখনো সতেজ রহিয়াছে।  দুঃখের বিষয় বাঙ্গালী যেদিন হইতে পল্লীজননীর অংকে থাকিয়া  জলে পড়িয়া দীর্ঘ দুই ঘণ্টা-কালব্যাপী  সাঁতার-কাটা, “হাডুডুডু খেলা”,পরখেলা( গোল্লাদাইর,গুলিডাঙ্গা খেলা  ছাড়িয়াছে, যেদিন হইতে  ডন, কুস্তী,মুগুরভাঁজা ছাড়িয়াছে, সেদিন হতে হাঁটা পথে  দিনে ৩০/ ৪০ মাইল পাওদলে চলিয়া যাওয়ার কথায় আঁৎকাইয়া উঠিতে শিখিয়াছে সেদিন হইতে তাহাদের হাড়ে ঘুণ ঢুকিয়াছে। বৃদ্ধ বয়সেও একজন ইংরেজ যেরূপ বালকের  উৎসাহে  ছুটাছুটি, হুটোপাটি খেলার কৌতুকে যোগদান করে  তাহা আমাদের নূতন করে শিখিয়া লওয়া কর্ত্তব্য মনে করিতেছি।  কিন্তু যদি অন্যদেশীয় কোন ভদ্রসন্তান আজকাল ডন ও কুস্তীর আখাড়ায় কসরৎ  করিয়া “ লালমাটী” মাখিতে আরম্ভ করেন তবে তিনি বিংশ শতাব্দীর “ আদর্শ বাবুদের” নিকট ঘৃণাস্পদ হইবেন সন্দেহ নাই। আজকাল স্কুলের ছাত্রদিগের মধ্যে কেহ কেহ ফুটবল, ব্যাটবল খেলায় যোগদান করিয়া এবং কেহ কেহ বা স্যান্ডোর প্রণালীতে ডাম্বেল ভাঁজিয়া কসরত করিতেছেন বটে।

চিত্র ১: চট্টগ্রামের বলীখেলা।রঙ্গস্থলের এক পার্শ্বে কয়েকটি সামিয়ানা খাটাইয়া নিমন্ত্রিত দর্শকগণের বসিবার বন্দোবস্ত করা হয়। ফটোগ্রাফার: শশীভূষণ দস্তিদার

মল্লক্রীড়ার এই দূর্গতির দিনে কয়েক বৎসর যাবত চট্রগ্রামে বাস করিয়া তাহার যে একটা সজাগ চিত্র  দর্শন করিতেছি এবং তাহার ভিতর যে একটা চেতনার আভাস পাইতেছি তাহাই আজ পাঠকগণের নিকট উপস্থিত করিতে প্রয়াসী হইলাম।

সুবেবাঙ্গালার অন্যান্য জিলায় এরূপ সমারোহ মল্লক্রীড়া অনুষ্ঠিত হয় কি না তাহা জানি না। বাল্যকালে বঙ্গদেশের সর্ব্বশ্রেষ্ঠ নগরী কলিকাতায় এবং যৌবনে ঢাকায় বাসকালে ২/১ টি পশ্চিমী পালোয়ানের কুস্তী-ক্রীড়ার অভিনয় দর্শন করিয়াছি, কিন্তু এত সমারোহ ও এত আড়ম্বর  তাহাতে দেখি নাই।। এবং সেখানে মল্লক্রীড়া এরূপ কৌলিক বারমাসে তের পার্ব্বণের পর্য্যায়ভুক্ত নহে। এখানকার মল্লক্রীড়ার( বলীখেলার) অনুষ্ঠাতারা প্রত্যেক বৎসর নির্দ্দিস্ট দিনে এই ব্যাপারের অনুষ্ঠান করিয়া থাকেন। পিতার  অনুষ্ঠান পুত্রে রক্ষা করিয়া আসিতেছে। অনুষ্ঠানের তারিখ পূর্ব্ব হইতে সর্ব্বত্র বিজ্ঞাপনাদি এবং নিমন্ত্রণপত্র বিলি করিয়া প্রচারিত হইয়া থাকে। নানা স্থানের বলীগণকে আহ্বান করা হইয়া থাকে।

চট্রগ্রামের “বলীখেলার” একটা সার্ব্বজনীনতা আছে। এই জিলার প্রায় প্রত্যেক গ্রামে বলীখেলার ছোট বড় মেলা হইয়া থাকে। “ গাজনের ঢাকে” কাঠি পড়িলে যেমন পূর্ব্বকালে চড়কের সন্ন্যাসীদের পিঠ সুড়সুড় করিত, চৈত্র মাসে চট্রগ্রামের বলীদের মধ্যেও তেমনি একটি উন্মাদনা পরিলক্ষিত হয়। এজন্য সম্পন্ন হিন্দু ও মুসলমানগণের মধ্যে অনেকেই রাশি রাশি অর্থ ব্যয় করিয়া থাকেন। সমস্ত জিলা ব্যাপিয়া কতগুলি “বলীখেলা” হয় তাহার সংখ্যা করা দুরূহ। এক চট্রগ্রাম নিজ সহরেই ১৫/২০টি খেলার “ থলা”( স্থল) হইয়া থাকে। তাহাতে দেশের নানা স্থান হইতে বলীগণ আসিয়া নিজ নিজ দক্ষতা দেখাইয়া যথা যোগ্য পারিতোষিক লাভ করিয়া থাকে। আমরা তন্মধ্যে একটি সর্ব্বশ্রেষ্ঠ খেলার বিবরণ দ্বারা পাঠকগণকে তাহার একটা আন্দাজ দিতে চেষ্টা করিব।

আমরা যেটির বর্ণনা করিব তাহা “ আবদুল জব্বরের বলীখেলা” বলিয়া প্রসিদ্ধ। এই খেলা গত ১৩ই বৈশাখ সোমবার হইয়া গিয়েছে। প্রতি বৎসরই বৈশাখ মাসের এমনি তারিখে এ খেলা হইয়া থাকে। চট্রগ্রাম সহরের ঠিক বক্ষঃস্থলে  পুরাতন কাছারীর (বর্ত্তমান থানা ও মাদ্রাসা স্থলের) ইমারতের নিম্নস্থ ময়দানে এই খেলার স্থান করা হইয়া থাকে। ময়দানের মধ্যস্থলে মল্লগণের জন্য নির্দ্দিস্ট রঙ্গস্থল বাদ রাখিয়া চারিদিকে লোহার কাঁটা- তার দিয়া দোহারা বেড়া দেওয়া হয়। তৎপর সেই রঙ্গস্থলের ঠিক মধ্যস্থলে একটি উচ্চ সুপারীগাছের থাম পুঁতিয়া তাহার উপরিভাগে একটি বায়ুচক্র বসাইয়া দেওয়া হয়, বায়ু প্রবাহের তাড়নায় তাহা অবিরাম গতিতে ঘুরিতে থাকে, এবং তন্মধ্যে বসান কয়েকটি ছবির তরঙ্গায়িত গতি দেখিতে পাওয়া যায়। সুপারীগাছের থামটি রঙ্গীন কাগজ দিয়া মুড়িয়া দেওয়া হয় এবং তাহার অগ্রভাগ হইতে কতকগুলি রশিতে ঝুলান বিচিত্র বর্ণের পতাকাশ্রেণী চারিদিকে বংশদণ্ডের উপর নানা বর্ণের পতাকা – সকল উড়িতে থাকে।রঙ্গস্থলের এক পার্শ্বে কয়েকটি সামিয়ানা খাটাইয়া নিমন্ত্রিত দর্শকগণের বসিবার বন্দোবস্ত করা হয় ( ১ নং চিত্র দ্রষ্টব্য) রবাহূত ব্যক্তিগণ, চারিদিকে দাঁড়াইয়া বসিয়া গাছে ছাদে চড়িয়া এই দৃশ্য দর্শন করে। পাহাড়ের ঢালুগাত্রে লোকগুলি কেমন গ্যালারীর ন্যায় উপবেশন করিয়াছে তাহা ২ নং চিত্র দর্শন করিলেই সহজেই অনুমান করা যাইবে। এই ব্যাপারে  উচ্চপদস্থ রাজকর্মচারী হইতে আরম্ভ করিয়া উকীল  আমলা এবং সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিগণ সকলেই নিমন্ত্রিত হইয়া থাকেন। এই উদ্দেশ্যে অনেক আফিস আদালতের অর্দ্ধ কাছারী হয়।

খেলার দিন রাত্রি প্রভাতের পূর্ব্ব হইতে চট্রগ্রামের স্থানীয় ডোম  বাদ্যকরগণের ঢোল কাড়া সানাইয়ের মিশ্রিত একঘেয়ে আওয়াজে প্রাণ ওষ্ঠাগত হইয়া উঠিতে থাকে। এবং ঘন ঘন বোমের আওয়াজ হইতে থাকে। নানা স্থান হইতে দোকানীরা আসিয়া মেলার উপযোগী দোকান সাজাইতে আরম্ভ করে। মেলায়  “নাগরদোলা”, “রাধাচক্র” এমন কি ছোটখাট ভুয়ে- গেঁয়ে সার্কাসের দলও আগমন করিয়া থাকে।

ক্রমে বলীগণ আসিয়া উপস্থিত হয়। এক-একজন  বলীর সহিত তাহার সহচর সাথী প্রায় ১০০/১৫০ লোক দলবদ্ধ হইয়া আগমন করে। রঙ্গস্থল হইতে ঢোল বাজাইতে বাজাইতে যাইয়া তাহাদিগকে “ থলার” মধ্যে আগবাড়াইয়া আনিতে হয়। একে দুয়ে, দশে বিশে, দলে দলে প্রায় ৫০০০ হাজার দর্শক ক্রীড়াস্থলে  সমবেত হয়। মোটর গাড়ী, মোটর বাস, গাড়ী ঘোড়াও অবিরামগতিতে সহর তোলপাড় হইতে থাকে। উত্তেজিত জনসঙ্ঘকে পথে আসিতে আসিতে  বলীখেলার কথা ভিন্ন অন্য কথা বড় একটা  বলিতে শোনা যায় না। কোন বলী বড়, কাহার “তাকত” বেশী, কাহার সঙ্গে কাহার কুস্তী হইবার সম্ভাবনা, কে কাহাকে হারাইবে, ইত্যাকার কোলাহলে সহর মুখরিত হইয়া উঠে। কেহ কাহাকে জিজ্ঞাসা জিজ্ঞাসা করিতেছে “ সালাম মাউ, কডে যাওর?” অন্য উত্তর দিতেছে “ এক খানা বলীখেলা চাইতাম যাইর”। ইত্যাদি। দেখিতে দেখিতে স্থানটি লোকারণ্যে পরিণত হয়। বেলা দশটার পর মল্লগণ আসরে অবতীর্ণ হইতে থাকে। তখন সজোরে ঢোলে কাঠি পড়িতে থাকে এবং আরো ঘন ঘন বোম ফুটিতে থাকে। শিক্ষিত ব্যক্তিগণের মধ্যে কেহ কেহ উপস্থিত থাকিয়া মধ্যস্থতা করিয়া থাকেন। বেলা দশটার পর হইতে জনতার ভিড় এত বাড়িতে থাকে যে তখন রাস্তা দিয়া গাড়ী ঘোড়া চলাচলও প্রায় বন্ধ হইয়া যায়। বেলা আরম্ভ হইলে মল্লগণ রঙ্গস্থলে অবতীর্ণ হইয়া বাদ্যের তালে তালে নৃত্য করিতে থাকে এবং মালসাটে প্রতিপক্ষকে ক্রীড়ায় আহ্বান সূচক সংকেত করিতে থাকে। এখানকার খেলার নিয়ম এই যে ৮/ ১০ জোড়া বলী বা পালোয়ান এক সঙ্গে কুস্তি আরম্ভ করে।

চিত্র ২: চট্টগ্রামের বলীখেলা।পাহাড়ের ঢালুগাত্রে লোকগুলি গ্যালারীর ন্যায় উপবেশন করিয়াছে।  ফটোগ্রাফার: শশীভূষণ দস্তিদার

মল্লগণের মধ্যে একজন অন্যজনকে “ চিৎপটকন” দিতে পারিলেই তাহার জিত হইল। কোন বলী কাহাকেও হারাইতে পারিলে উপস্থিত জনতার মধ্য হইতে যে গভীর আনন্দধ্বনি উত্থিত হয় তাহাতে গগন বিদীর্ণ হইবার উপক্রম হয়। যে বলী জয়লাভ করে সে খেলাদাতার নিকট হইতে যথোপযুক্তরূপে বস্ত্র ও অর্থাদি পুরস্কার লাভ করিয়া থাকে। এরূপে অনেক জোড়া বলী যার যার কেরামৎ দেখাইয়া পুরস্কার লইয়া যায়।

দুঃখের বিষয় ঢাকার, কলিকাতার  ও পশ্চিমী পালোয়ানগণের খেলার প্রতিযোগিতায় প্রতিপক্ষগণ একে অন্যকে হারাইবার জন্য যে সকল অপূর্ব্ব কৌশল ( প্যাঁচ) দেখাইয়া  থাকে, এক এক জোড়া মল্লের খেলায় যেরূপ ২/৪ ঘন্টা সময় অতিবাহিত হয়, এখানকার মল্লগণের খেলায় তাহার অনুরূপ বড় বেশী  কিছু দেখিতে পাওয়া যায় না। – এক এক জোড়ায় খেলায় ১০/ ১৫ মিনিটের বেশী সময় লাগে না। ইহার কারণ স্থানীয় বলীগণ অধিকাংশই “ভুঁইফোঁড়”,এখানে কুস্তী কসরৎ শিক্ষার জন্য তেমন কোন নির্দিষ্ট “আখড়া” নাই; নিজে নিজে যে যত দেহের শক্তি সঞ্চয় করিতে পারে সেই  তত বড় বলী বলিয়া পরিগণিত হয়। এখানে বলী খেলায় যেরূপ একাগ্রতা আছে, যেরূপ উন্মাদনা আছে, তাহাতে যদি কসরৎ ও কৌশলাদি শিক্ষার তেমন কোন ব্যবস্থা থাকিত তবে সোনায় সোহাগা হইতে সন্দেহ নাই। আশা করি খেলার অনুষ্ঠানকারীগণ এ বিষয়ে বিশেষ মনোযোগী হইবেন এবং সময় সময় ঢাকা প্রভৃতি স্থান হইতে নামজাদা পালোয়ান দিগকে আনাইয়া বলীখেলার প্রকরণ শিক্ষার ব্যবস্থা করিয়া ইহার উন্নতিসাধনে যত্নবান হইবেন।

সন্ধ্যার প্রাক্কালে খেলা ভাঙ্গিয়া যায়। তখন রুদ্ধ জল- স্রোত হঠাৎ মুগ্ধ হওয়ার ন্যায় জনসঙ্ঘ গৃহাভিমুখে প্রস্থান করে। বহুদূর হইতে আগত বলীগণ তাহাদের পাথেয়ও খোরাকী ইত্যাদি পায়। এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠাতার ৪০০/ ৫০০ টাকা ব্যয় হইয়া থাকে। চট্রগ্রাম মুসলমান প্রধান স্থান বলিয়া দর্শকগণের মধ্যে প্রায় পনর আনাই মুসলমান। পাঠকগণ চিত্রগুলি মন দিয়া দেখিলে টুপীর বাহুল্যে এই  তথ্য উপলব্ধি করিতে পারিবেন।

চট্রগ্রামের বলীখেলার ভিতর যে চেতনাটুকু এখনও ক্ষীণ দীপালোকের মত জ্বলিতেছে তাহাতে কিঞ্চিৎ উৎসাহের তৈলসেক করিয়া যদি ইহাকে সর্ব্বত্র এইরূপ সচেতন করা যায় এবং পূর্ব্ব কালের ব্যায়াম কৌশলপূর্ণ ক্রীড়াদি পুনরায় নিঃসঙ্কোচে গ্রহণ করিয়া আমাদের ভাবী বংশধরগণের ব্যায়ামের ব্যবস্থা করা যায়, তবে এই পোড়া বাঙলায় আবার স্বাস্থ্যের উজ্জলতেজ প্রদীপ্ত হইয়া উঠিতে পারে।

শাস্ত্রে আছে- “শরীমাদ্যম খলু ধর্ম্মসাধনম”।

ছবির সুত্র: চট্টগ্রামের প্রসিদ্ধ ফটোগ্রাফার বন্ধুবর শ্রীযু্ক্ত শশীভূষণ দস্তিদার মহাশয় কষ্টস্বীকার করিয়া চিত্রগুলি তুলিয়া দিয়া আমাদের চিরকৃতজ্ঞভাজন হইয়াছেন। — লেখক।

ব্যানার ছবি: চট্টগ্রামে বলি খেলার একটি দৃশ্য (২০১৪)। ফটোগ্রাফার: মোহাম্মদ আবদুল্লাহ।ছবির সুত্র: উইকিমিডিয়া

1 Comment

  • FAIR
    July 3, 2020

    Interesting reading

    Reply

Leave a Reply